ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ আর্কাইভস ই পেপার

nogod
nogod
bkash
bkash
uttoron
uttoron
Rocket
Rocket
nogod
nogod
bkash
bkash

ফলাফল স্থগিত করে পুনরায় নির্বাচনের দাবি

দেশবার্তা

আমাদের বার্তা, রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম)

প্রকাশিত: ০০:০০, ২৯ এপ্রিল ২০২৩

সর্বশেষ

ফলাফল স্থগিত করে পুনরায় নির্বাচনের দাবি

চট্টগ্রাম-৮ আসন উপ-নির্বাচনে বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট মনোনীত ও আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআত বাংলাদেশ সমর্থিত মোমবাতি প্রতীকের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী অধ্যক্ষ স উ ম আবদুস সামাদ বলেছেন, প্রহসনের নির্বাচনের ফলাফল স্থগিত করে পুনরায় নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। প্রয়োজনে আমরা জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য দেশের সর্বোচ্চ আদালতে যেতে বাধ্য হব। গত ২৭ এপ্রিল স্মরণাতীতকালের সর্বনিম্ন উপস্থিতিতে চট্টগ্রাম-৮ আসনে রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ নির্বাচনের সাথে সম্পৃক্ত ম্যাজিষ্ট্রেট, প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ও নিরাপত্তাকর্মী বেষ্টিত সন্ত্রাসীদের নিয়ে ঐতিহাসিক একটি প্রহসন হয়েছে। এই নির্বাচনে ১৯০টি কেন্দ্রের মধ্যে ১৫% কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মোমবাতির এজেন্টদেরকে সকাল ৯টার মধ্যে বের করে দেয়। অনেক কেন্দ্রের মধ্যে এজেন্টদেরকে ঢুকতেও দেওয়া হয়নি। ৭৫% কেন্দ্রের বুথের মধ্যে ভোটাররা আঙ্গুলের ছাপ দিলে সন্ত্রাসীরা নির্ধারিত (গোপন বুথে বাটন টিপে) প্রতীকে ভোট নিয়ে নেয়। মাত্র ৫-১০% কেন্দ্রে সুষ্ঠু ভোট হলেও ওসব কেন্দ্রে ভোটার ছিল হাতেগোনা একদম নগণ্য। গত বৃহস্পতিবার বিকালে বোয়ালখালী প্রেসক্লাব ও চট্টগ্রাম মোমিন রোডস্থ দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট এম সোলায়মান ফরিদ, ইসলামী ফ্রন্টের যুগ্ম-মহাসচিব আবদুর রহিম, রেজাউল করিম তালুকদারসহ কেন্দ্রীয় ও জেলা নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে অধ্যক্ষ স উ ম আবদুস সামাদ আরো বলেন, আমরা সকাল ৯টা থেকে নির্বাচন কমিশনে ৬টি অভিযোগ দিয়েছি। একটি অভিযোগের ব্যাপারেও কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। আমরা দুপুর ১টার মধ্যে প্রায় ৬৫টি কেন্দ্রের অনিয়ম নিয়ে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ করি। জেলা নির্বাচনী কর্মকর্তা রাজু আহমেদ প্রথমে আমাদের অভিযোগ গ্রহণ করতে না চাইলেও পরবর্তীতে তিনি ৩৯নং কেন্দ্র উত্তর শাকপুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রিজাইডিং অফিসারকে ফোন করে নিশ্চিত হয় যে মোমবাতির এজেন্টদেরকে বের করে দেওয়া হয়েছে এবং গোপন বুথে মিলি নামের ছাত্রলীগ নেত্রীসহ অবাঞ্ছিত লোকেরা জোরপূর্বক প্রবেশ করে মোমবাতির কর্মীদেরকে নৌকা প্রতীকে ভোট দিতে বাধ্য করছে। এভাবে ৬৫ কেন্দ্র নিয়ে আমাদের সুনির্দিষ্ট পৃথক পৃথক অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করে অভিযোগ করা হলেও তাৎক্ষণিক কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। ম্যাজিস্ট্রেট, প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারদারকে বারবার অবহিত করার পরও কার্যকর কোন ব্যবস্থা নেয়নি। 

জনপ্রিয়