ঢাকা রোববার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪ , ২০ আশ্বিন ১৪৩১ আর্কাইভস ই পেপার

nogod
nogod
bkash
bkash
uttoron
uttoron
Rocket
Rocket
nogod
nogod
bkash
bkash

মধ্যবিত্ত ও নিম্ন-মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে মৌসুমি ফল

অর্থনীতি

বাণিজ্য ডেস্ক

প্রকাশিত: ২০:০০, ৬ জুলাই ২০২৪

সর্বশেষ

মধ্যবিত্ত ও নিম্ন-মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে মৌসুমি ফল

গ্রীষ্ম-বর্ষা দুই ঋতুতে সারা দেশে মেলে নানা জাতের দেশীয় ফল। বিশেষ করে জৈষ্ঠ ও আষাঢ় এই দুই মাসকে বলা হয় মধু মাস। তবে মৌসুম হলেও এখন বাজারে এসব ফলের দাম অনেক বেশি। মধ্যবিত্ত ও নিম্ন-মধ্যবিত্তরা চাইলেও পছন্দের ফল কিনে খেতে পারছেন না।

শনিবার রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার ফলের দোকান ঘুরে দেখা যায় আম, আনারস, পেয়ারা, লটকন, জাম্বুরা, কাঁঠাল ও ডেউয়া বিক্রি করা হচ্ছে। মৌসুম শেষ হলেও কিছু কিছু জায়গায় এখনো লিচুও বিক্রি করতে দেখা গেছে। এছাড়া আপেল, মাল্টা, আনারসহ সারা বছর পাওয়া যায় এমন ফলও রয়েছে। 

দোকানে থাকা প্রায় সব ফলের দামই বাড়তি। ব্যবসায়ীরা জানান, আম ১৫০-২২০ টাকা, দেশি ও থাই লটকন ২৫০-২৮০ টাকা, আমড়া ৮০-১২০ টাকা, পেয়ারা ৭০-৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া জাম্বুরা (পিস) ১২০-১৫০ টাকা, কাঁঠাল আকারভেদে ১০০-৩০০ টাকা, আনারস (পিস) ৬০-৮০ টাকা এবং ডেউয়া ৩০-৫০ টাকা পিস বিক্রি হচ্ছে।

দেশীয় ফলের বেশি দামের বিষয়ে ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরবরাহ চেইন, উৎপাদন সমস্যা এবং অন্যান্য অর্থনৈতিক প্রভাবের কারণে ভোক্তা পর্যায়ে মৌসুমি ফলের দাম বাড়তি। একইসঙ্গে প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলেও দেশীয় ফলের উৎপাদন কমে এসেছে। সঙ্গে যুক্ত হয়েছে উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি। সারের দাম, কৃষি শ্রমিকদের মজুরি এবং অন্যান্য উৎপাদন উপকরণের খরচ বাড়ার কারণেও দেশীয় ফলের দাম কিছুটা বেড়েছে বলেও জানান ব্যবসায়ীরা।
 

জনপ্রিয়