ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ , ৬ অগ্রাহায়ণ ১৪৩১ আর্কাইভস ই পেপার

bkash
bkash
udvash
udvash
uttoron
uttoron
Rocket
Rocket
bkash
bkash
udvash
udvash

১, ২ ও ৫ টাকার কয়েন নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

অর্থনীতি

আমাদের বার্তা প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১৭:৪৯, ১৮ নভেম্বর ২০২৪

সর্বশেষ

১, ২ ও ৫ টাকার কয়েন নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

জনসাধারণের দৈনন্দিন স্বাভাবিক লেনদেনের স্বার্থে দেশে কার্যরত তফসিলি ব্যাংকের প্রতিটি শাখায় ১, ২ ও ৫ টাকা মূল্যমানের ন্যূনতম নির্দিষ্ট সংখ্যক ধাতব মুদ্রা বা কয়েন সংরক্ষণ করার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

সোমবার (১৮ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব কারেন্সি ম্যানেজমেন্ট (ডিসিএম) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

 এতে বলা হয়, বেশ কিছু তফসিলি ব্যাংকের শাখা নির্দিষ্ট পরিমাণ ধাতব মুদ্রা শুধুমাত্র ভল্টে সংরক্ষণ করলেও জনসাধারণের চাহিদা মোতাবেক লেনদেন করছে না। যার ফলে ধাতব মুদ্রার চাহিদা থাকলেও জনসাধারণ তফসিলি ব্যাংক হতে ধাতব মুদ্রা সংগ্রহ করতে পারছেন না।
 
এ পরিস্থিতিতে জনসাধারণের দৈনন্দিন স্বাভাবিক লেনদেনের স্বার্থে দেশে কার্যরত তফসিলি ব্যাংকের প্রতিটি শাখায় ১, ২ ও ৫ টাকা মূল্যমানের ন্যূনতম নির্দিষ্ট সংখ্যক ধাতব মুদ্রা বা কয়েন সংরক্ষণ করার নির্দেশনা দেয়া হলো। প্রথমত, জনসাধারণের চাহিদা মোতাবেক ১, ২ ও ৫ টাকা মূল্যমানের ধাতব মুদ্রা লেনদেনের বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে।

দ্বিতীয়ত লেনদেন স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে ১, ২ ও ৫ টাকা মূল্যমানের ধাতব মুদ্রা সংরক্ষণের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের বেধে দেয়া সংখ্যা মানতে হবে। তফসিলি ব্যাংকের স্থানীয় কার্যালয় ও ফিডিং শাখায় ১ টাকার কয়েন ২৪ হাজার পিস, ২ টাকার কয়েন ২৪ হাজার পিস ও ৫ টাকার কয়েন ন্যূনতম ১৫ হাজার পিস রাখতে হবে।
 
এছাড়া অন্যান্য প্রতিটি শাখায় ১ টাকার কয়েন ৮ হাজার পিস, ২ টাকার কয়েন ৮ হাজার পিস ও ৫ টাকার কয়েন ন্যূনতম ৫ হাজার পিস রাখতে হবে। আর প্রতিটি উপশাখায় ১ টাকার কয়েন ২ হাজার পিস, ২ টাকার কয়েন ২ হাজার পিস ও ৫ টাকার কয়েন ন্যূনতম ১ হাজার পিস রাখতে হবে।
 
তবে লেনদেনের ফলে ধাতব মুদ্রার স্থিতি হ্রাস পেতে পারে জানিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, স্থিতি ন্যূনতম সংখ্যা থেকে হ্রাস পেলে জনসাধারণ, ফিডিং শাখা ও প্রয়োজনে কাছের বাংলাদেশ ব্যাংক হতে সংগ্রহ করতে পারবে।
 
এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করে বাংলাদেশে কার্যরত সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
 

জনপ্রিয়