
এসএসসি পরীক্ষা আসন্ন। অবশিষ্ট সময়টুকুতে শিক্ষার্থীরা অবশ্যই নিজস্ব প্লানিং অনুযায়ী চলবেন। পরীক্ষার রুটিন তার আছে এবং থাকাটাই বাঞ্ছনীয়। নিজস্ব রুটিন ফলো করে তিনি সর্বোচ্চ সময়টা দেবেন পড়ালেখার পেছনে। সেক্ষেত্রে তাকে দেখতে হবে যে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তিনি আসলে কতো ঘণ্টা ইফেক্টিভলি পড়াশোনাটা করতে পারছেন।
প্রয়োজনে তাকে বাবা-মায়ের সহযোগিতা নিতে হবে। মোবাইল ব্যবহার করতে হবে সাবধানে। শিক্ষকের সঙ্গে অনলাইন কোনো প্রয়োজনে কথা বলতে হয়তো মোবাইলটা লাগে। এ ক্ষেত্রে বাবা, মা বা অভিভাবক যিনি কাছের আছেন তার সহযোগিতা নিয়ে শিক্ষকের সাথে যোগাযোগ করা যায়। কোনো একটা ছোট প্রয়োজন, যদি কোনো কোয়ারি থাকে, কোনো একটা সমস্যায় পরিক্ষার্থী সমস্যার সম্মুখীন হন, সেটা নিয়ে আলোচনা করতে পারেন। যদি গ্রুপ শিক্ষক থাকেন কিংবা ক্লাস টিচার থাকেন বা সাবজেক্ট টিচারের সঙ্গে সরাসরি এক্সেস থাকলে আমি মনে করি ভালো।
এ সময়ে বাসার বাইরে অনেক বেশি হিসাব করে যাওয়া উচিত। সোশ্যাল ইভেন্টে বেশি জড়ানো উচিত নয়, বরং এড়িয়ে চলা উচিত।
যেটুকু সময় আছে যদি সঠিকভাবে তারা কাজে লাগাতে পারেন, বারবার রিভিশন দেন তাহলে ভালো হবে।
আর আমি মনে করি যে, যতটুকু সময় পড়ছেন ততটুকু সময়েই উচিত লেখা। তো সৃজনশীল যে কোনো বিষয়ের উত্তর দেওয়ার ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল বিষয় ভালো করে জানতে হবে। এখানে ক্রিয়েটিভ রাইটিং এর ব্যাপারগুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রত্যেক শিক্ষার্থীর উচিত প্রতিদিন কিছু না কিছু সেন্টেন্স নিজের মতো করে তৈরি করা। তারপর তার শিক্ষক কিংবা বাসার সিনিয়র কোনো মেম্বারকে দিয়ে সেটা চেক করানো।
পরীক্ষার সময়টাতে প্রত্যেক পরিক্ষার্থীকে নিজের শরীরের যত্ন অবশ্যই নিতে হবে।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ জাবের হোসেন, পিএইচডি, অধ্যক্ষ ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ
শিক্ষাসহ সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।
দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।