ঢাকা শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫ , ৫ বৈশাখ ১৪৩২ আর্কাইভস ই পেপার

bkash
bkash
udvash
udvash
uttoron
uttoron
Rocket
Rocket
bkash
bkash
udvash
udvash

গাজায় গণহত্যার তীব্র নিন্দা শিক্ষকদের

শিক্ষা

আমাদের বার্তা প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১৯:৩৯, ১৯ এপ্রিল ২০২৫

আপডেট: ১৯:৫২, ১৯ এপ্রিল ২০২৫

সর্বশেষ

গাজায় গণহত্যার তীব্র নিন্দা শিক্ষকদের

ফিলিস্তিনে গণহত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন শিক্ষক নেতারা। একই সঙ্গে দেশজুড়ে ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের ডাক দিয়েছেন তারা। শিক্ষকরা বলছেন, ‘দেশজুড়ে ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের মাধ্যমে তাদের বর্বরতার জবাব দিতে হবে। তাদের প্রতি অর্থনৈতিকভাবে অসহযোগিতা করতে হবে। সেজন্য স্কুল-কলেজ-মসজিদ-মন্দির সব প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে মানুষকে ইসরাইলি পণ্য চেনাতে হবে।’

বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতি (বাকশিস) ও বাংলাদেশ অধ্যক্ষ পরিষদের ঈদ পুনর্মিলনী ও উন্মুক্ত আলোচনায় বক্তারা এসব কথা বলেন। শনিবার রাজধানীর মগবাজারে দেশের শিক্ষাবিষয়ক একমাত্র পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল পত্রিকা দৈনিক শিক্ষাডটকম ও প্রিন্ট জাতীয় দৈনিক আমাদের বার্তার অডিটোরিয়মে এই পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এসময় বাংলাদেশ অধ্যক্ষ পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ মাজহারুল হান্নান বলেন, ‘ফিলিস্তিনের মাটিতে উড়ে এসে জুড়ে বসে, আজ পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে নির্মম হন্তারক হয়ে দাঁড়িয়েছে ইসরায়েল। আর তাকে ইন্ধন দিয়ে যাচ্ছে পশ্চিমারা। মুখে মানবিকতার বুলি আওড়ালেও, বাস্তবে পশ্চিমারা ইসরায়েলের বর্বরতাকে সবসময় সমর্থন দিয়ে এসেছে। তারা কখনো এই মুসলিম নিধন থামাতে চায় না। গাজায় যা হচ্ছে, বিশ্বের ইতিহাসে এমন নির্মমতার নজির নেই। আমরা এই গণহত্যার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।’

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এই ট্রেজারার এবং দৈনিক শিক্ষাডটকম ও আমাদের বার্তার উপদেষ্টা সম্পাদক আরো বলেন, ‘ফিলিস্তিনের ফুলের মতো নিস্পাপ শিশুদের গা থেকে রক্ত ঝরছে, বোমার আঘাতে আকাশে উড়ে যাচ্ছে তাদের ছিন্নভিন্ন দেহ। জাতিসংঘ থেকে ওষুধ বা খাদ্যসামগ্রীও ভেতরে নিতে দিচ্ছে না ইসরায়েল। কারবালার মতো করে গাজাকে ঘিরে রেখে মানুষকে নির্মমভাবে মারা হচ্ছে। গাজার মানুষদের নির্বংশ করার নীলনকশা বাস্তবায়ন করে চলেছে ইহুদিরা। এই গণহত্যার বিরুদ্ধে নিজ নিজ জায়গা থেকে প্রতিবাদ জানাতে হবে।’

শিক্ষকদের সংগঠনকে গতিশীল করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য শিক্ষাঙ্গণের বৈষম্য দূর করা। এক্ষেত্রে গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস আছে আমাদের সংগঠনের। কিন্তু বর্তমানে এর গতি থেমে গেছে। যদি সংগঠনটিকে টিকিয়ে রেখে এর মাধ্যমে আরো কাজ করতে চান। তাহলে আপনার বর্তমানরা এগিয়ে আসুন। যত শিগগিরই সম্ভব, একটা কমিটি করুন। আমরা অবসরপ্রাপ্তরা সর্বোচ্চ সহযোগিতা করবো। কিন্তু কাজ আপনাদেরই করতে হবে।’

প্রবীণ শিক্ষক নেতা মোহাম্মদ মাজহারুল হান্নান শিক্ষকদের পেশাগত দাবির বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করে অধ্যক্ষ এবং উপাধ্যক্ষ নিয়োগের জন্যে ২০২১ খ্রিষ্টাব্দের নীতিমালার তীব্র বিরোধিতা করেন এবং অবিলম্বে তা বাতিল করে পূর্বের নিয়মে অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ নিয়োগের জোর দাবি জানান। এছাড়াও অনার্স - মাস্টার্স শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি , প্রভাষক থেকে সহকারি অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতিসহ বিভিন্ন শিক্ষক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে দাবি তোলেন।

বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যক্ষ ইসহাক হোসেন বলেন, ‘শিক্ষকতা একটি মহান পেশা। এই পেশায় বাই চয়েজ আসা উচিত, নট বাই চান্স। আমি দুবার বিসিএস পাস করেও অন্য চাকরিতে যাইনি, ইচ্ছা করেই শিক্ষকতায় এসেছি। কারণ, আমি মনে করেছি যে এটা একটা ভালো পেশা। মেধাবীরিা শিক্ষক হবেন, সেটাই হওয়া উচিৎ। কিন্তু দেশের দুঃখ, তা সবসময় হয় না। টাকা পয়সা দিয়ে শিক্ষকতায় যোগদানের ফাঁকফোঁকড়গুলো বন্ধ করা উচিৎ।’

জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও শিক্ষক নেতা অধ্যাপক সিদ্দিকুর রহমান বলেছেন, ‘আপনারা যারা এখন কলেজে শিক্ষকতা করছেন, তারা যদি মনে করেন গত ১৫ বছর কিছুই করতে পারেননি, তাহলে এখন আপনারা একটু ফ্রি হয়েছেন, আপনাদের বাক স্বাধীনতা শক্তিশালী হয়েছে, আপনারা এখন শিক্ষক সমিতিকে শক্তিশালী করুন। ১৯৮১ থেকে আমি শিক্ষক সমিতি করেছি, সমিতি শক্তিশালী ছিলো। কলেজ শিক্ষক সমিতিকে শক্তিশালী করেন। অবসরপ্রাপ্তদের বাদ দিয়ে উপদেষ্টা হিসেবে রাখতে পারেন। কিন্তু যারা এখন বর্তমান, তারা সবাই মিলে সংগঠনকে শক্তিশালী করেন।’

তিনি আরো বলেছেন, ‘আজ যে অবস্থা চলছে সারা পৃথিবীতে, বিশেষ করে ফিলিস্তিনে-গাজায়, তাতে আবেগ না এসে উপায় নেই। বদরের যুদ্ধে ৩১৩ জন নিয়ে ইহুদিদের পরাজিত করেছিলেন মহানবী (স.)। এরকম কিছু ঘটলে, সামনে ইসরায়েলেরও কঠিন পরিণতি হতে পারে। তাদের প্রতি আল্লাহর গজব নাজিল হোক।’

ইসরায়েলের পাশাপাশি ভারতেও মুসলিমদের ওপর নির্যাতনের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন অধ্যক্ষ পরিষদের সহ-সভাপতি প্রিন্সিপাল এম এ মোনায়েম। তিনি বলেন, ‘দুটি দেশে মুসলিমদের ওপর ব্যাপক নির্যাতন চলছে। একটা হলো ভারত, আরেকটা ইসরায়েল। বোমায় বিপর্যস্ত হয়ে গেছে পুরো গাজা। ফিলিস্তিনের শিশুরা কঙ্কালসার হয়ে গেছে। তারা হাসপাতালে পর্যন্ত চিকিৎসা নিতে পারে না। তারা যেখানেই যায়, সেখানেই বোমা মারে ইসরায়েলের বর্বর সেনারা। এছাড়া ভারতেও বিপুল সংখ্যক মুসলমান জনগোষ্ঠী নিপীড়নের শিকার। তাদের প্রতি সমর্থন জানাতে আমরা ভারতীয় হাই কমিশনে গিয়ে প্রতিবাদ জানাতে পারি।’

শ্যামলী আইডিয়াল কলেজের অধ্যক্ষ ও বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতির সহ-সভাপতি রেজাউল হক বলেছেন, ‘ইসরায়েল যা করছে, কিছু মুসলিম রাষ্ট্রসহ আমেরিকার আশ্রয়-প্রশ্রয়ের কারণেই তারা তা করতে পারছে। ইসরায়েলকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য আমাদের যা করা দরকার, তা হলো- শিক্ষার্থীদের মধ্যে আমাদের প্রচারণা চালাতে হবে, যাতে সবাই ইসরায়েলি পণ্য বয়কট করে।’

বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতির যুগ্ম সহ-সম্পাদক ও আলহাজ্ব মকবুল হোসেন কলেজের সহযোগী অধ্যাপক সৈয়দ মো. ইউসুফ সুমন বলেন, ‘পুরো রমজানে যখন আমরা ইফতার-সেহরি নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম, ঠিক সেই সময়ে ফিলিস্তিনের গাজার মুসলিম ভাইরা ইফতার থেকে উঠে গিয়ে বোমায় আহত শিশুদের উদ্ধার করেছেন। নিরীহ শিশুদের নির্মমভাবে হত্যার মাধ্যমে ফিলিস্তিনিদের ভবিষ্যত প্রজন্ম ধ্বংস করার নীলনকশা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে ইসরায়েল। এসব ঘটনার তীব্র নিন্দা এবং পণ্য বয়কটের প্রচারণা আহ্বান জানাচ্ছি।‘

তিনি আরো বলেন, ‘সম্প্রতি এক ভারতীয় এমপি তার বক্তব্যে বলেছেন, ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের আত্মদানকারী ৯২ হাজার মানুষের নাম লেখা আছে, তারমধ্যে মধ্যে ৬২ হাজারই মুসলিম। মুসলমানদের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস রয়েছে।’

অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ নিয়োগের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ঢাকার প্রায় ২০-৩০টি কলেজে উপাধ্যক্ষ নাই। উপাধ্যক্ষ নিয়োগের আবেদনের যোগ্যতা হিসেবে যা চেয়েছে, তা সারা দেশে খুঁজে পাওয়া যায় না। যেসব কলেজে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি এসেছে। তা বাতিল না হলে মামলা করা হবে। উপাধ্যাক্ষের জন্য ১২ বছর এবং অধ্যক্ষের জন্য ১৫ বছরের অভিজ্ঞতার কথা বলেছি আমরা।

মোহাম্মদপুর মহিলা কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ সাহিদুন নাহার বলেন, ‘উপাধ্যাক্ষ পদে সবাই যেতে পারেন না। এজন্য ওপরের মহলের নেক নজর লাগে। এই পরিস্থিতি পরিবর্তন হোক। সব শিক্ষককে আবেদন ও পরীক্ষার মাধ্যমে যোগ্যতার প্রমাণের সুযোগ দেওয়া হোক, আমার প্রস্তাব এটাই। মেধা জয়যুক্ত হোক।’

তিনি আরো বলেন, ‘ত্রিশ বছরের বেশি সময় ধরে আমরা শিক্ষকরা অনেক অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছি। আমরা আক্ষরিক শিক্ষার পাশাপাশি নৈতিকতার শিক্ষা দান করি। আমাদের সামনে যেসব ঘটনা ঘটেছে, শুধু মুসলিম ইস্যু না, সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে মানুষকে প্রতিবাদ করতে উৎসাহিত করা আমাদের দায়িত্ব। সবার অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে আমরা দাঁড়াবো। শুধু দোয়া করে বসে থাকলে হবে না। দোয়ার পাশাপাশি কাজও করতে হবে, তাহলে আমরা বিবেকের কাছে পরিষ্কার থাকবো ।’

ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ইতিহাস তুলে ধরে নবযুগ কলেজের অধ্যক্ষ মো. নিয়ামুল কবির বাবু বলেন, ‘ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সঙ্কট শুরু হয়েছে দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পর থেকে। কিন্তু সারা বিশ্বের মুসলিমরা যে আজ নির্যাতিত হচ্ছে, এটার পটভূমি অনেক পুরনো। মূলত মহানবীর (স.) এর ওফাতের পর থেকে ইহুদি-খ্রিস্টানরা এই ধর্মযুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। গাজা দখল তাদের ধর্মযুদ্ধের অংশ। শুধু কয়েকটি মুসলিম রাষ্ট্র যদি হুঙ্কার দিতো, তাহলে তারা আর এই সাহস পেতো না। কিন্তু তা হয়নি। কারণ তারা আমাদের ভেতর বিভেদ সৃষ্টি করে দিয়েছে।’

এসময় আশুলিয়ার আলহাজ্ব আব্দুল মান্নান ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক মো. আমজাদ হোসেন বলেন, ‘গাজার অসহায় শিশুসহ নির্যাতিত নারী-পুরুষদের প্রতি সমবেদনা জানানো ছাড়া আমাদের খুব বেশি কিছু করার ক্ষমতা নাই। তাই অন্তত ইসরায়েলি পণ্য বর্জন করে আমরা ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন জানাতে পারি। কোনগুলো ইসরায়েলি পণ্য তা দেশের মানুষকে জানানো হবে।’

সাভারের মির্জা গোলাম হাফিজ কলেজের সহকারী অধ্যাপক শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘গাজায় ইসরায়েলের যে নির্যাতন চলছে, তার কোনো সীমা নেই। তাই আমি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করবো, তিনি যেনো ফিলিস্তিনের মানুষকে মুক্তি দেন এবং ইসরায়েলিদের সঠিক জ্ঞান প্রদান করেন। প্রতি পাড়ায় মহল্লায় মানুষকে সচেতন করতে হবে, যাতে সবাই ইসরায়েলি পণ্যগুলো সম্পর্কে জানতে পারে, তাহলে তা বয়কট করতে পারবে। একই সঙ্গে যার যতটুকু সামর্থ্য, তাই নিয়ে ফিলিস্তিনের মানুষদের পাশে দাঁড়াতে হবে।’

উত্তরার ঢাকা উইমেন কলেজের শিক্ষক কাজী সালমা বলেছেন, ‘বিশ্বজুড়ে এখন সবচেয়ে বড় যে সমস্যা চলছে, সেটা হলো মুসলিম নিধন। আপনারা দেখেছেন কীভাবে বোমা মারা হচ্ছে ফিলিস্তিনে, মানুষ উড়ে যাচ্ছে। এসব সহ্য করার মতো না। মানবিক বিপর্যয় প্রতিরোধে জনমত গঠন করার একটা দায়িত্ব শিক্ষক সমাজের ওপরে থাকে। আমরা সেই কাজটি করে যাবো।’

অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে দৈনিক শিক্ষাডটকমের সম্পাদক ও আমাদের বার্তার প্রধান সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান খান বলেন, ‘ বেসরকারি শিক্ষকদের একসময় বেতন ছিল না, কয়কশ’ টাকায় চাকরি করতে হয়েছে। যে শিক্ষকদের নিরলস প্রচেষ্টার কারণে দেশে এমপিও সিস্টেম চালু হয়েছে, চালু হয়েছে অবসর সুবিধা, বেতন সরকারি স্কেলভুক্ত করা সম্ভব হয়েছে; সেই কিংবদন্তিতুল্য শিক্ষকদের অনেকেই এখানে আছেন, তাদের সামনে আমার কথা বলার সাহস নেই।’

প্রবীণ শিক্ষকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে তিনি আরো বলেন, ‘বাংলাদেশের সব গণমাধমের পেছনে একটা করে শিল্প গ্রুপ আছে, আমাদের পেছনে কোনো গ্রুপ নেই। তবে আমাদের পেছনে যারা আছেন, তারা শিক্ষক। তাদের পরামর্শেই দৈনিক শিক্ষা ডটকম চালু হয়েছে। শিক্ষা ডটকমের কারণে শিক্ষকরা ঘরে বসেই সার্কুলার থেকে শুরু করে সব দরকারি তথ্য ও নথি পেয়ে যাচ্ছেন। একারণে শিক্ষা প্রশাসনে অনেকের দুর্বৃত্তায়ন বন্ধ হয়ে গেছে।’

এদিন সকাল ১০টা থেকে দৈনিক শিক্ষা ডটকম ও আমাদের বার্তা মিলনায়তনে সমবেত হয়ে গল্প-আড্ডায় মেতে ওঠেন দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষসহ শিক্ষক নেতারা। পরে সাড়ে ১১টায় ফিলিস্তিনের গাজায় নিপীড়িত মানুষদের মুক্তি জন্য দোয়া-মোনাজাতের মাধ্যমে উন্মুক্ত আলোচনা শুরু করা হয়।

জিরাবো দেওয়ান ইদ্রিস কলেজের সহকারী অধ্যাপক ইলিম মোহাম্মদ নাজমুল হোসেন অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন-ক্যাডেট কলেজের সাবেক অধ্যাপক মাছুম বিল্লাহ, জিরাবো দেওয়ান ইদ্রিস কলেজের শিক্ষক মো. ইমান আলী, ভালুম আতাউর রহমান কলেজের প্রভাষক মো. আরমান হোসেন, ভালুম আতাউর রহমান খান কলেজের সহকারী অধ্যাপক মো. মোশারফ হোসেন, জিরাবো দেওয়ান ইদ্রিস কলেজের সহকারী অধ্যাপক মো. রুহুল কাফি, নবযুগ কলেজের সহকারী অধ্যাপক মো. আবু সাঈদ, জিরাবো দেওয়ান ইদ্রিস কলেজের জ্যেষ্ঠ প্রভাষক দীপক কুমার রায়, আশুলিয়া কলেজের প্রভাষক হুমায়ুন কবির, নবযুগ ডিগ্রি কলেজের শিক্ষক আব্দুস শুকুর, আশুলিয়া স্কুল এন্ড কলেজের প্রভাষক মো.সুমন হোসেন, আশুলিয়া কলেজের প্রভাষক আব্দুল মতিন, আশুলিয়া কলেজের প্রভাষক মো. মিলন শেখ, জিরাবো দেওয়ান ইদ্রিস কলেজের সহকারী অধ্যাপক মো. শহীদুল্লাহ, মির্জা গোলাম হাফিজ কলেজের সহকারী অধ্যাপক ইব্রাহিম খলিল, জিরাবো দেওয়ান ইদ্রিস কলেজের জ্যেষ্ঠ প্রভাষক মোহাম্মদ শওকত আনোয়ার, কুর্মিটোলা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মো. ইউনুছ মিয়া, আশুলিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মো. জিল্লুর রহমান, অধ্যাপক মো. শহীদুল্লাহ, অধ্যাপক মো. মোশাররফ হোসেন, অধ্যাপক আব্দুল মতিন প্রমুখ।

জনপ্রিয়