সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, সড়কের দুর্ঘটনা এখন আর আমাদের কাছে কোনো পরিসংখ্যান নয়। আমরা এটিকে এখন আর পরিসংখ্যান হিসেবে দেখছি না। আমরা এটাকে একটি মানবিক বিষয় হিসেবে দেখছি। আমরা দেখছি যে সড়কে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারানো ব্যক্তি কারও সন্তান, কারও বাবা, কারও ভাই। এর মাধ্যমে একটি সম্ভাবনারও মৃত্যু হয়।
মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) আয়োজিত আলোচনা সভায় এ কথা বলেন সেতু উপদেষ্টা।
সড়ক ব্যবস্থাপনার ব্যর্থতাকে চ্যালেঞ্জ করে ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে নিরাপদ সড়কের দাবিতে গণআন্দোলনের প্রত্যাশা পূরণে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে বলেও জানান সড়ক উপদেষ্টা।
এ সময় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত তাসনীম ও আহত নুসরাতের অভিভাবকের কাছে আর্থিক সহায়তা তুলে দেওয়া হয়।
সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. এহছানুল হকের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য দেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ আবদুল মোমেন ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) চেয়ারম্যান মো. ইয়াসীন।