
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় প্রকাশনা সম্পাদক সাদিক কায়েম বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শুরু থেকে নীতি নির্ধারণ ও মাঠ পর্যায়ে আমি জড়িত ছিলাম। আন্দোলনের শুরু থেকে মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকদের অবদান অনস্বীকার্য।
মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকরা আমাদের পরামর্শ দিয়েছেন, বিপদে সহায়তা করেছেন। ১৪ জুলাইয়ের পর মাল্টিমিডিয়ার সাংবাদিকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ক্যাম্পাসের খবর দিয়েছে। এই জাতি আপনাদের অবদান সারাজীবন মনে রাখবে।
বুধবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত জুলাই গণঅভ্যুত্থানে মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টারদের ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আন্দোলনের শুরু থেকে শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রতিটা ছবি ভিডিও পুরো জাতির কাছে পাঠিয়েছেন তারা। আমাদের সমন্বয়কদের যখন জিম্মি করে রেজিস্ট্রার বিল্ডিংয়ে রাখা হয়েছিল, তখন তাদের মাল্টিমিডিয়ার সাংবাদিকরা উদ্ধার করেছে। ১৭ জুলাই গায়েবানা জানাজার সময় সাংবাদিকরা সাহায্য করেছে। ১৯-২৫ জুলাই পর্যন্ত দেশে গণহত্যা চলছিল, ইন্টারনেট বন্ধ ছিল, তখন তারা তথ্য সংগ্রহ করে আমাদের পেনড্রাইভে দিয়েছিল।
সাদিক কায়েম বলেন, নতুন এই বাংলাদেশে আপনাদের মর্যাদাপূর্ণ মূল্যায়ন করার প্রত্যাশা রাখি। আপনারা অতীতের মতো সত্যের পক্ষে থাকবেন সেই প্রত্যাশা।