ঢাকা সোমবার, ১৩ জানুয়ারি ২০২৫ , ২৯ পৌষ ১৪৩১ আর্কাইভস ই পেপার

bkash
bkash
udvash
udvash
uttoron
uttoron
Rocket
Rocket
bkash
bkash
udvash
udvash

বাংলাদেশের শিক্ষা সংস্কারে করণীয়

মতামত

মাহবুবুর রহমান, আমাদের বার্তা

প্রকাশিত: ০৮:৩০, ১৩ জানুয়ারি ২০২৫

সর্বশেষ

বাংলাদেশের শিক্ষা সংস্কারে করণীয়

বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ যেখানে শিক্ষার মান উন্নয়ন জাতীয় অগ্রগতির একটি প্রধান চাবিকাঠি। শিক্ষার মানোন্নয়ন শুধু দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নই নয়, বরং সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং নৈতিক উন্নতির ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। শিক্ষার মান উন্নয়নের মাধ্যমে আমরা দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি করতে পারি, যা দেশের উন্নয়নের ভিত্তি। এই প্রবন্ধে বাংলাদেশের শিক্ষার মান উন্নয়নের পথ, চ্যালেঞ্জ এবং সমাধানের দিকগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

শিক্ষার মান উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তা: বাংলাদেশে শিক্ষার মান উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। বর্তমানে দেশে শিক্ষার হার প্রায় ৭৫ শতাংশ হলেও গুণগত মানের অভাব একটি বড় সমস্যা। বেশিরভাগ শিক্ষার্থী মৌলিক দক্ষতা এবং জ্ঞানের ক্ষেত্রে পিছিয়ে রয়েছে। উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মান আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে তুলনামূলকভাবে দুর্বল। শিক্ষার মান উন্নত হলে দক্ষ জনশক্তি বৃদ্ধি পাবে, কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে এবং দারিদ্র্যের হার হ্রাস পাবে।

বর্তমান চ্যালেঞ্জসমূহ: বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হওয়ার পেছনে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য:

১. অর্থনৈতিক সীমাবদ্ধতা: শিক্ষাখাতে বরাদ্দকৃত বাজেট জাতীয় বাজেটের তুলনায় এখনো অপ্রতুল। ২. অবকাঠামোগত সমস্যা: অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পর্যাপ্ত শ্রেণিকক্ষ, স্যানিটেশন ও প্রযুক্তিগত সুবিধা নেই। ৩. শিক্ষকের ঘাটতি ও প্রশিক্ষণের অভাব: মানসম্পন্ন শিক্ষকতার জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও পর্যাপ্ত সংখ্যা শিক্ষকের অভাব রয়েছে। ৪. সমতা ও অন্তর্ভুক্তি: গ্রামীণ এবং শহুরে শিক্ষার মধ্যে বৈষম্য এবং নারীদের শিক্ষায় পিছিয়ে পড়া এখনো সমস্যা। ৫. প্রযুক্তির অভাব: প্রযুক্তি-নির্ভর শিক্ষাব্যবস্থার অভাবে শিক্ষার্থীরা বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে রয়েছে।

শিক্ষার মান উন্নয়নে করণীয়: শিক্ষার মান উন্নয়নে সরকার, শিক্ষাবিদ, অভিভাবক এবং সমাজের সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। নিচে উল্লেখিত কয়েকটি পদক্ষেপ শিক্ষার মানোন্নয়নে সহায়ক হতে পারে: ১. শিক্ষা খাতে বাজেট বৃদ্ধি: শিক্ষা খাতে বরাদ্দকৃত বাজেট জাতীয় বাজেটের ২০ শতাংশ করার সুপারিশ করা হয়। এই বাজেট ব্যবহার করে স্কুল ভবন নির্মাণ, প্রযুক্তি সংযোজন, এবং শিক্ষকের প্রশিক্ষণের জন্য বিনিয়োগ করতে হবে।

২. দক্ষ ও প্রশিক্ষিত শিক্ষক নিয়োগ: শিক্ষকের মান উন্নয়ন শিক্ষার মানোন্নয়নের অন্যতম প্রধান শর্ত। শিক্ষকদের জন্য আধুনিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চালু করা এবং তাদের ন্যায্য বেতন-ভাতা নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

৩. প্রযুক্তি সংযোজন: ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো জরুরি। ই-লার্নিং সিস্টেম, মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম এবং অনলাইন লাইব্রেরি চালু করলে শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা পদ্ধতির সঙ্গে পরিচিত হতে পারবে।

৪. কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা: সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার ওপর গুরুত্ব দেয়া দরকার। এতে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি পাবে এবং শিক্ষার্থীরা কর্মজীবনে দক্ষতা অর্জন করতে পারবে।

৫. নারীদের শিক্ষা উন্নয়ন: নারীদের শিক্ষায় পিছিয়ে পড়ার কারণগুলো চিহ্নিত করে তাদের জন্য বিশেষ কর্মসূচি এবং বৃত্তি চালু করতে হবে। পাশাপাশি, স্কুলে নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।

৬. গ্রামীণ শিক্ষার উন্নয়ন: গ্রামীণ এলাকাগুলোতে মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে বিশেষ পরিকল্পনা গ্রহণ করা দরকার। পর্যাপ্ত স্কুল ভবন নির্মাণ, বিদ্যুৎ সংযোগ এবং পরিবহণ সুবিধা প্রদান করলে শিক্ষার্থীরা সহজেই স্কুলে আসতে পারবে।

৭. শিক্ষাক্রমের আধুনিকায়ন: বর্তমান সময়ের চাহিদা অনুযায়ী শিক্ষাক্রম পুনর্গঠন করতে হবে। সমস্যা সমাধান, সৃজনশীলতা, এবং প্রযুক্তি-নির্ভর দক্ষতা বৃদ্ধির দিকে জোর দেয়া উচিত।

৮. শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য: শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে কাউন্সেলিং সেন্টার এবং মানসিক সাপোর্ট সিস্টেম চালু করা প্রয়োজন। এটি তাদের মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করবে।

৯. সমতা নিশ্চিতকরণ: শিক্ষা ক্ষেত্রে লিঙ্গ, অর্থনৈতিক এবং ভৌগোলিক বৈষম্য দূর করতে নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে।

১০. গবেষণা ও উদ্ভাবনে বিনিয়োগ: উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রে গবেষণা এবং উদ্ভাবনের জন্য বরাদ্দ বৃদ্ধি করা উচিত। গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর সংযোগ স্থাপন করলে উদ্ভাবনী সক্ষমতা বাড়বে।

শিক্ষার মান উন্নয়ন একটি জটিল ও বহুমুখী প্রক্রিয়া যা শুধুমাত্র কিছু পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে সম্ভব নয়। এখানে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক এবং সম্ভাব্য সমাধান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

১১. মৌলিক শিক্ষার নিশ্চয়তা: প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষার্থীদের মৌলিক শিক্ষার নিশ্চয়তা দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অতি দরিদ্র জনগোষ্ঠীর সন্তানরা প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করার আগেই ঝরে পড়ছে। এ ক্ষেত্রে স্কুল ফিডিং প্রোগ্রাম চালু করা, বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ, এবং আর্থিক সহায়তা প্রদান করে ঝরে পড়া রোধ করা সম্ভব।

১২. পরীক্ষা পদ্ধতির সংস্কার: বাংলাদেশের পরীক্ষা পদ্ধতি এখনো মুখস্থবিদ্যার ওপর নির্ভরশীল। শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল চিন্তাভাবনার সুযোগ দেয়ার জন্য পরীক্ষার পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনতে হবে। ওপেন-বুক পরীক্ষা, প্রকল্পভিত্তিক মূল্যায়ন এবং কেস স্টাডি পদ্ধতি প্রবর্তন করা যেতে পারে।

১৩. শিক্ষার্থীদের প্রতি অভিভাবকদের দায়িত্ব: অভিভাবকরা শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় আরো বেশি মনোযোগী করতে উৎসাহ দিতে পারেন। তাদের জন্য একটি সুশৃঙ্খল এবং পড়াশোনার উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি করা দরকার। অভিভাবক-শিক্ষক সংযোগ আরো জোরদার করতে নিয়মিত অভিভাবক সভার আয়োজন করা যেতে পারে।

১৪. জবাবদিহিতার ব্যবস্থা: শিক্ষকদের কার্যক্রম এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্ষমতা নিয়মিত পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়নের মাধ্যমে নিশ্চিত করতে হবে। এতে জবাবদিহিতা বাড়বে ও শিক্ষার মান আরো উন্নত হবে।

১৫. অবকাঠামোর আধুনিকায়ন: বাংলাদেশের অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এখনো প্রাচীন অবকাঠামো রয়েছে যা শিক্ষার্থীদের জন্য কার‌্যকর নয়। ক্লাসরুমে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস, স্যানিটারি সুবিধা এবং সুপেয় পানি সরবরাহ নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি।

১৬. আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন শিক্ষা: বিশ্বব্যাপী শিক্ষার মানের সঙ্গে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে সামঞ্জস্যপূর্ণ করতে হবে। উন্নত দেশের শিক্ষাব্যবস্থার মডেলগুলো থেকে শিখে তা বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করা যেতে পারে।

১৭. ভাষা শিক্ষার গুরুত্ব: বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা অর্জন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রতিযোগিতা করার জন্য ভাষাগত দক্ষতা প্রয়োজন। তবে, মাতৃভাষা বাংলার ওপরও সমান জোর দিতে হবে যাতে শিক্ষার্থীরা তাদের সংস্কৃতি ও শিকড়ের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে।

১৮. প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর শিক্ষার উন্নয়ন: আদিবাসী এবং অন্যান্য প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর শিক্ষার জন্য বিশেষ কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে। তাদের ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি সম্মান রেখে পাঠ্যক্রম তৈরি করা যেতে পারে।

১৯. সমাজভিত্তিক শিক্ষার প্রসার: শিক্ষাকে শুধু ক্লাসরুমের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখা উচিত নয়। সমাজভিত্তিক শিক্ষার মাধ্যমে পরিবেশ, স্বাস্থ্য, ও সামাজিক ন্যায়বিচারের মতো বিষয়গুলো সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে।

২০. জলবায়ু পরিবর্তন ও শিক্ষার সংযোগ: জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বিবেচনা করে শিক্ষার্থীদের পরিবেশগত সচেতনতা এবং অভিযোজন ক্ষমতা শেখাতে হবে। এর জন্য বিশেষ শিক্ষা মডিউল চালু করা যেতে পারে।

২১. পাঠ্যবই ও শিক্ষাসামগ্রীর মান উন্নয়ন: বর্তমান পাঠ্যবইগুলোতে অনেক ক্ষেত্রে সময়োপযোগী তথ্যের অভাব রয়েছে। পাঠ্যবইগুলোর বিষয়বস্তু আধুনিকায়ন করে তা আরো সহজবোধ্য ও আকর্ষণীয় করতে হবে।

২২. উদ্যোক্তা তৈরি: শিক্ষার্থীদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে স্কুল এবং কলেজ পর্যায়ে উদ্যোক্তা শিক্ষা চালু করা দরকার। এতে শিক্ষার্থীরা নিজেরা কর্মসংস্থান তৈরি করতে পারবে এবং দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখতে সক্ষম হবে।

২৩. শিক্ষাক্ষেত্রে সমন্বিত উদ্যোগ: সরকার, বেসরকারি খাত এবং এনজিওগুলো একসঙ্গে কাজ করলে শিক্ষার মানোন্নয়ন আরো কার্যকর হবে। সমন্বিত পরিকল্পনার মাধ্যমে জাতীয় স্তরে শিক্ষার উন্নয়ন নিশ্চিত করা যেতে পারে।

২৪. বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা: উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে স্বাধীনতা দেয়া জরুরি। গবেষণার জন্য পর্যাপ্ত তহবিল প্রদান, দক্ষ শিক্ষক নিয়োগ এবং স্বাধীন প্রশাসনিক কাঠামো নিশ্চিত করতে হবে।

২৫. শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের সংযোগ: শিক্ষার্থীদের জন্য এমন একটি শিক্ষাক্রম প্রণয়ন করতে হবে যা তাদের কর্মজীবনের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে সাহায্য করে। ইন্ডাস্ট্রি-অরিয়েন্টেড ট্রেনিং প্রোগ্রাম চালু করে তাদের কর্মক্ষেত্রের জন্য প্রস্তুত করা যেতে পারে।

বাংলাদেশে শিক্ষার মান উন্নয়ন একটি ধারাবাহিক এবং সুসংগঠিত প্রচেষ্টার ফল। এখানে উল্লিখিত প্রতিটি পদক্ষেপ বাস্তবায়নের জন্য সরকারের পাশাপাশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং সমাজের প্রতিটি অংশের সক্রিয় ভূমিকা প্রয়োজন। একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনের জন্য শিক্ষাকে অগ্রাধিকার দিয়ে পরিকল্পিতভাবে কাজ করতে হবে। শিক্ষার মান উন্নত হলে জাতি যেমন সচেতন ও সুশৃঙ্খল হবে, তেমনই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশ একটি শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করতে পারবে।

শিক্ষার মান উন্নয়নে বেসরকারি খাতের ভূমিকা: সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোও শিক্ষার মানোন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। বেসরকারি স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপ চালু, এবং শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ প্রদানে তারা অবদান রাখতে পারে।

শিক্ষার্থীদের ভূমিকা: শিক্ষার্থীরাও শিক্ষার মানোন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারে। তাদেরকে সময় ব্যবস্থাপনা, আত্মশৃঙ্খলা, এবং প্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষ হতে হবে। পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন সৃজনশীল কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করে তারা নিজেদের দক্ষতা বাড়াতে পারে।

বাংলাদেশের শিক্ষার মান উন্নয়ন একটি দীর্ঘমেয়াদী প্রক্রিয়া। এটি অর্জনের জন্য প্রয়োজন সম্মিলিত প্রচেষ্টা, সঠিক পরিকল্পনা এবং কার্যকর বাস্তবায়ন। শিক্ষার মানোন্নয়ন নিশ্চিত করা গেলে বাংলাদেশ দ্রুত একটি উন্নত দেশে পরিণত হতে পারবে। তাই, আসুন আমরা সবাই মিলে শিক্ষার উন্নয়নে কাজ করি এবং একটি সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ গড়ি।

লেখক: শিক্ষক, রাজশাহী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ

 

জনপ্রিয়