২০২৩ খ্রিষ্টাব্দে ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর থেকে জাতীয় দলের অধিনায়ক করা হয় শান্তকে। সাকিব আল হাসান চোটে পড়ায় ভাগ্যের শিকে ছেঁড়ে বাঁহাতি এ ব্যাটারের। তিন সংস্করণের অধিনায়ক হিসেবে গত এক বছর ভালোই করেছেন তিনি। তাঁর নেতৃত্বে টেস্ট, ওয়ানডে ও টি২০তে ভালো কিছু ম্যাচ জিতেছে বাংলাদেশ। গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ছিল তার নেতৃত্বের মেয়াদ।
তবে নতুন বছরের শুরুতেই জানা গেল টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে অধিনায়কের পদটা ছেড়ে দিচ্ছেন শান্ত। ক্রিকেটবিষয়ক গণমাধ্যম ক্রিকবাজ তাদের এক খবরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। মূলত দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ থেকেই অধিনায়কত্ব ছেড়ে দিতে চেয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। কিন্তু সেটা গুঞ্জন থেকে আর বাস্তব হয়নি। ২০২৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পরেই নাকি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন শান্ত। নিজের ব্যাটিং নিয়ে আরও মনোযোগী হতেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলেই জানা গিয়েছে।
বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদও কাল এই তথ্য নিশ্চিত করে বলেছেন, ‘শান্ত (নাজমুল) ফাইনালি বলে দিয়েছে সে আর টি–টোয়েন্টি দলের অধিনায়কত্ব করবে না। আমরাও এটা মেনে নিয়েছি। তবে যেহেতু আপাতত আমাদের টি–টোয়েন্টি খেলা নেই, হাতে সময় আছে; এখনই নতুন অধিনায়ক নিচ্ছি না। তবে যদি চোটের সমস্যা না থাকে, ওয়ানডে ও টেস্টে শান্তই অধিনায়ক থাকবে। সেভাবেই কথা হয়েছে।’